সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ২০২৪ | কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায়
আপনি কি কাজের ভিসায় Work Permit নিয়ে কানাডা যেতে চান? জানুন কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায়, কি কি লাগে ও সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ও দ্বিতীয় সুন্দর দেশ কানাডা। এখানে জানুন কানাডার ভিসা ক্যাটাগরি, সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়, কানাডা ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম, কানাডা ভিসার খরচ ও সময়, কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা, কানাডা ওয়ার্ক ভিসা, কানাডা ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে।
উত্তর আমেরিকায় অবস্থিত বিশ্বের দ্বিতীয় সুন্দর দেশ কানাডা। এদেশের আছে দশটি প্রদেশ ও তিনটি অঞ্চল। এর তিন পাশে রয়েছে পৃথিবীর বড় মহাসাগর গুলো। আটলান্টিক মহাসাগর, প্রশান্ত মহাসাগর ও উত্তরব আর্কটিক মহাসাগর। এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রাষ্ট্র।
প্রায় ৮ মাস বরফে ঢাকা থাকা এই রাষ্ট্রে রয়েছে সৌন্দর্যের লীলাভূমি। তাই প্রতিবছর লাখো পর্যটকদের ভিড় হয় সে দেশে। অনেকেই সেই স্বপ্নের দেশে যেতে চান ভ্রমনের জন্য, শিক্ষার জন্য কিংবা কাজের জন্য। তাই আজকে জানবো সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ও আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে।
আরও পড়ুন বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে।
সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়
সরকারিভাবে কানাডা যেতে হলে আপনার IELTS করতে হবে এবং সর্বনিম্ন 6 Score থাকতে হবে। ভ্রমনের জন্য কানাডার সরকারি ইলেকট্রিক ট্রাভেল অথোরাইজেশন সংগ্রহ করতে হয়। কাজের ভিসার জন্য কোন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে আবেদন করে চাকরী নিতে হবে। এরপর কানাডার কর্মসংস্থান প্রকল্পে কানাডা ভিসা আবেদন ফরম পূরন করে আবেদন করতে হবে।
চাকরী খোঁজার জন্য কানাডার সরকারি ওয়েবসাইট www.jobbank.gc.ca ভিজিট করতে পারেন। Job Application এর জন্য কানাডার Standard অনুসারে আপনার যোগ্যতা ও দক্ষতার বিবরণ দিয়ে Resume তৈরি করতে হবে।
আরও পড়ুন
কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের পড়ার সুযোগ রয়েছে। সরকারি স্টাডি পারমিট সংগ্রহ করে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করতে হবে। এছড়াও স্কলারশিপ তো আছে।
কানাডা বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে একটি। প্রতিবছর পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় গুলো থেকে প্রায় ৩ লক্ষ কর্মী নিয়োগ করা হয় এই দেশে। উন্নত মানব সমাজের একটি অংশই সেই কর্মী হিসেবে অংশগ্রহণ করে।
সরকারিভাবে বিভিন্ন দেশে কাজের ভিসায় যাওয়ার জন্য আমি প্রবাসী রেজিস্ট্রেশন করে আবেদন করতে হবে।
কানাডা ভিসা আবেদন ফরম ২০২৩ অনুসারে কানাডা যাওয়ার সেরা কয়েকটি উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো-
- এক্সপ্রেস এন্ট্রি প্রোগ্রামঃ- এটিতে আপনাকে একজন দক্ষ কর্মী হিসেবে নিয়োগ নিতে হবে। তার জন্য দক্ষতা, যোগ্যতা, বিচার-বিশ্লেষণ, মূল্যায়ন ও নির্বাচন করে নিয়োগ দেওয়া হবে। পরবর্তীতে অভিবাসী হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এই প্রোগ্রামে সরকারি তিনটি পলিসি রয়েছে- ১. ফেডারেল স্কিল ওয়ার্কার প্রোগ্রাম (FSWP), ২. কানাডিয়ান এক্সপেরিয়েন্স ক্লাস (CEC), ৩. ফেডারেল স্কিল ট্রেড প্রোগ্রাম (FSTP)।
- ফ্যামিলি ক্লাস স্পনসরশীপ- কানাডায় পরিবারের কেউ স্থায়ী বাসিন্দা হলে আপনার জন্য সরকারিভাবে স্পনসর আবেদন করতে পারবেন।
- LMIA ওয়ার্ক ভিসা- LIMA কানাডার বিভিন্ন চাকরির অফার নিয়ে কাজ করেন। এটি একটি নিয়োগকর্তা প্রতিষ্ঠান। এখানে আবেদন করে একটি আসন সুরক্ষিত করে রাখতে পারেন।
- প্রাদেশিক মনোনীত প্রোগ্রাম (PNP)- কানাডায় বিভিন্ন কোম্পানির লেবার ক্রাইসিস দেখা দেয়। তখন PNP প্রোগ্রাম টির মাধ্যমে কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তা উল্লেখকরে এখানে একটি অফার ধরে রাখতে পারবেন।
- ইনভেস্টমেন্ট ইমিগ্রেশন প্রোগ্রাম- আপনি বিনিয়োগ করে কানাডায় ব্যবসা করতে পারবেন। অভিজ্ঞ ব্যবসায়ীদের কানাডার অর্থনীতিতে বিনিয়োগ করার অনুমতি দেওয়া হয়। এটি কানাডার সমৃদ্ধিতে অবদান রাখে।
কানাডার ভিসা ক্যাটাগরি
কানাডা একটি স্বল্প লোক সংখ্যার দেশ। দেশের প্রায় ৯৫ ভাগ মানুষ অভিবাসী। আর মাত্র ৫ ভাগ মানুষ দেশের প্রাথমিক নাগরিক। অভিবাসীদের দেশ নামে খ্যাত এই দেশে বিভিন্ন ভিসায় প্রবেশ করতে হয়। পড়ে অভিবাসী হওয়ার সুযোগ রয়েছে। কানাডা ভিসা আবেদন ফরম ২০২৩ এ বিভিন্ন ভিসা ক্যাটাগরি রয়েছে।
প্রাথমিক ভাবে কানাডার সরকার যে ক্যাটাগরির ভিসা দেয় তা হলো:
1. অস্থায়ী ভিসা
- ভ্রমন ভিসা;
- স্টুডেন্ট ভিসা/শিক্ষার্থী ভিসা;
- কর্ম ভিসা/ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা।
2. স্থায়ী ভিসা
- স্থায়ী বসবাসের ভিসা;
- ব্যবসায় অভিবাসী ভিসা;
- এক্সপ্রেস এন্ট্রি প্রোগ্রাম।
কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ ও অন্যান্য মধ্যম আয়ের দেশগুলো থেকে কানাডা যেতে ভিসার প্রয়োজন হয়। ভিন্ন ভিন্ন ভিসার জন্য ভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করতে হয়।
- ভ্রমনের জন্য Canada Electronic Travel Authorization সংগ্রহ করতে হয়।
- কাজের ভিসার জন্য কোন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের দারস্ত হতে হবে। এরপর কানাডার সরকারের কর্মসংস্থান প্রকল্পে কানাডা ভিসা আবেদন ফরম ২০২৩ এ আবেদন করতে হবে।
- কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের পড়ার সুযোগ রয়েছে। সরকারি স্টাডি পারমিট সংগ্রহ করে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করতে হবে। এছড়াও স্কলারশিপ তো আছে।
- কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আপনার মাধ্যমে কানাডার কি উপকার হতে পারে তা উপস্থাপন করে আবেদন করতে হবে। এছাড়াও পরিবারের কেউ থাকলে সে আপনার জন্য ভিসা প্রসেসিং করতে পারবে।
উপরোক্ত সকল তথ্যের জন্য রয়েছে কানাডার সরকারি ওয়েবসাইট- canada.ca
আরও পড়ুন- সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে
কানাডা ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সরকারিভাবে কানাডা যেতে অথবা যে কোন এজেন্টের মাধ্যমে ভিসা আবেদনের পর কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট দিয়ে ভিসা প্রসেসিং শুরু করতে হয়। কানাডা ভিসা আবেদনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো হলো।
- পাসপোর্ট;
- কাজের অভিজ্ঞতা সহ পেশাদার যোগ্যতার প্রমাণ;
- আবেদনকৃত কানাডা ভিসা আবেদন ফরমের কপি;
- ভিসার ফি প্রদানের প্রমান;
- কানাডিয়ান কনস্যুলেট থেকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ছবি;
- আর্থিক উৎসের প্রমান দিতে হবে। এবং ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাতে হবে ১০ লক্ষ টাকা দেখাতে হবে;
- ভিসার মেয়াদ শেষ হলে ফিরে আশার প্রতিশ্রুতিপত্র;
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স;
- নিবন্ধিত হাসপাতাল থেকে মেডিকেল রিপোর্ট;
- নাগরিক অবস্থার নথিপত্র হিসেবে জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ প্রদান করতে হবে।
উক্ত ডকুমেন্ট গুলো নিকটস্ত কানাডিয়ান কনস্যুলেটে প্রদান করে ভিসা প্রসেসিং শুরু করতে হবে।
আরও পড়ুন- সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা বেশি
কানাডা যাওয়ার খরচ কত
কানাডায় যেতে একেক ধরনের ভিসার জন্য একেক রকম খরচ হবে। যেমন-
- ট্যুরিস্ট ভিসায় কানাডা যেতে প্রায় ৩-৪ লক্ষ টাকা খরচ হবে। ট্যুরিস্ট ভিসা বিভিন্ন মেয়াদি হয়। সাধারনত ৩ মাস ৬ মাস মেয়াদি ট্যুরিস্ট ভিসায় কানাডায় যাওয়া যায়। এর জন্য খরচের সামান্য তারতম্য হতে পারে।
- স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডা যেতে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা খরচ হবে।
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কাজের জন্য যেতে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা খরচ হবে। এবং ১০ লক্ষ টাকা ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাতে হবে।
- কৃষি ভিসায় কানাডা যেতে প্রায় ৫-৮ লক্ষ টাকা খরচ হবে।
এভাবে বিভিন্ন ভিসার জন্য প্রসেসিং সময় ও খরচ কম বেশি হতে পারে।
কানাডা ভিসা আবেদন ফরম ২০২৩ এর আবেদন সম্পূর্ণ করার পর ভিসা প্রসেসিং হতে প্রায় ৭২ ঘন্টা সময় লাগতে পারে। তবে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াকরন শেষ করে ভিসা গ্রান্টেড হতে কয়েক সপ্তাহ সময় নিতে পারে।
কানাডা কৃষি ভিসা
কানাডায় কৃষক শ্রেনীর মানুষের সংখ্যা খুবই কম। তাই আপনার যদি কৃষি কাজে অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে কানাডাই হতে পারে আপনার স্বপ্নের দেশ। সেখানে কৃষিকাজ করে উপার্জনের হার অনেক বেশি।
কানাডায় কৃশি ভিসায় যেতে কানাডা ভিসা আবেদন ফরম ২০২৩ অনুযায়ী আবেদন করে উপরের নিয়ম অনুযায়ী প্রসেসিং করতে হবে। এই ভিসায় প্রায় ৫-৮ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। তবে সঠিকভাবে কার্য সম্পাদন করে কানাডা যেতে আপনি কোন ভিসা প্রসেসিং এজেন্ট কোম্পানির দারস্থ হতে পারেন। এতে আপনার ঝুঁকি ও ঝামেলা অনেকটাই কমে যাবে।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
প্রতিবছর প্রায় ৩ হাজার মানুষ Work Permit ভিসায় কানাডায় যায়। এর জন্য কোন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বা কোন নিয়োগকর্তার সাহায্য নিলে সঠিকভাবে প্রসেসিং হবে। এছাড়াও ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে আপনার যা যা লাগবে তা হলো-
- শিক্ষাগত যোগ্যতা HSC পাস হতে হবে। এবং রেজাল্ট ৪.০০ হলে ভালো হয়।
- ইংরেজিতে দক্ষতা থাকতে হবে। IELTS করা থাকলে স্কোর ভালো লাগবে।
- আপনার নির্ধারিত কাজের উপর কমপক্ষে এক বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
- ব্যাংক লেনদেনের স্টেটমেন্ট লাগবে।
- কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় প্রায় ৭ লক্ষ টাকা খরচ হবে।
কানাডা কৃষি ভিসা
কানাডায় কৃষক শ্রেনীর মানুষের সংখ্যা খুবই কম। তাই আপনার যদি কৃষি কাজে অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে কানাডাই হতে পারে আপনার স্বপ্নের দেশ। সেখানে কৃষিকাজ করে উপার্জনের হার অনেক বেশি।
কানাডায় কৃশি ভিসায় যেতে কানাডা ভিসা আবেদন ফরম ২০২৩ অনুযায়ী আবেদন করে উপরের নিয়ম অনুযায়ী প্রসেসিং করতে হবে। এই ভিসায় প্রায় ৫-৮ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। তবে সঠিকভাবে কার্য সম্পাদন করে কানাডা যেতে আপনি কোন ভিসা প্রসেসিং এজেন্ট কোম্পানির দারস্থ হতে পারেন। এতে আপনার ঝুঁকি ও ঝামেলা অনেকটাই কমে যাবে।
কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা
কানাডার উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থার কারনে বিভিন্ন দেশের বহু শিক্ষার্থী প্রতিবছর কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এডমিশন নেয়। উন্নত শিক্ষার পাশাপাশি কাজের সুবিধা থাকায় নিম্ন আয়ের ও মধ্যম আয়ের দেশগুলো থেকে অনেকেই কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় যায়।
কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে হলে নূন্যতম HSC পাস হতে হবে। ফলাফল কমপক্ষে ৪.০০ লাগবে। এছাড়াও IELTS স্কোর ও ভালো থাকতে হবে। এরপর কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে এপ্লাই করতে হবে canada.ca তে কানাডা ভিসা আবেদন ফরম ২০২৩ এ আবেদন করে সরকারি পারমিশন নিতে হবে।
কানাডা স্টুডেন্ট ভিসায় প্রায় ৫ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। তবে বিভিন্ন Scholarship পেয়ে কানাডা গেলে আরও অনেক কম খরচেই যাওয়া যাবে।
কানাডা ভিসা প্রসেসিং এজেন্ট ইন বাংলাদেশ
কানাডায় যেতে সঠিকভাবে Visa Processing করতে হলে আমাদের কে বিভিন্ন ভিসা প্রসেসিং এজেন্টের সাথে যোগাযোগ করতে হয়। বাংলাদেশে কয়েকটি কানাডার ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি রয়েছে। কয়েকটি এজেন্সির ওয়েবসাইট লিংক নিচে দেওয়া হলো-
Serial | Agency | Website |
---|---|---|
1 | VFS Global | visa.vfsglobal.com/bgd/bn/can/ |
2 | Airwaysbd | airwaysbd.com |
3 | Obokash | obokash.com |
4 | SA Associates | saavisa.com |
এই ওয়েবসাইট গুলোর মাধ্যমে আপনি কানাডার ভিসা প্রসেসিং করতে পারবেন। ভিসা প্রসেসিং ফি ১৫০০০ টাকা নেওয়া হয়। এছাড়াও আরও বহু এজেন্সি বা এজেন্ট কোম্পানি রয়েছে যা কানাডার ভিসা প্রসেসিং করে থাকে।
কানাডা ভিসা সংক্রান্ত যেকোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ
কানাডিয়ান হাই কমিশন, বাংলাদেশ
ঠিকানা: জাতিসংঘ সড়ক, বারিধারা, ঢাকা -12 12, বাংলাদেশ।
ইমেইল এড্রেস: [email protected]
ওয়েবসাইট এড্রেস: www.international.gc.ca/country-pays/bangladesh/index.aspx
অফিস এর সময় সোমবার থেকে রবিবার: 08: 00 – 12: 30 (ওয়াক- ইন)
FAQ’s
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় গেলে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা খরচ হয়। পাশাপাশি ব্যাংক ব্যালেন্স ১০ লক্ষ টাকা দেখাতে হয়।
কানাডা ভিসা আবেদন ফরম ২০২৩ পূরন করতে হলে canada.ca ওয়েবসাইট এ পাওয়া যায়।
কানাডা ভিসা প্রসেসিং ফি ১৫০০০ টাকা।
কানাডায় প্রতিবছর প্রায় ৩ লক্ষ কর্মী নিয়োগ করা হয়।
কানাডা যেতে Moderna, Pfizer-BioNtech, AstraZeneca, Johnson & Johnson, Novavax, Medicago এর যে কোন একটির কোভিড টিকা নিতে হবে।
শেষকথা
কানাডা দেশটি অনেকের স্বপ্নের দেশ। কিন্তু সেখানে যেতে কখনোই তারাহুরো বা বে আইনি পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিৎ নয়। এতে জীবনের জন্য ঝুঁকি হয়ে যায়। এছাড়াও সঠিক লোকের মাধ্যমে এবং সঠিক পদ্ধতিতে ভিসা প্রসেসিং এ ভিসা প্রসেসিং করাতে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
আশা করি সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত ও উপকারী তথ্য দিতে পেড়েছি। এরকম উপকারী তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন, ধন্যবাদ।
এই ক্যাটাগরির সকল পোস্ট | Visa |
হোমপেইজে যান | Eservicesbd |