মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা 2024: মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে
2023 সালে মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন কিভাবে করবেন, মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে এবং মাল্টায় কোন কাজের চাহিদা বেশি বিস্তারিত জানুন।
ADVERTISEMENT
ইউরোপের দীপের দেশ বলা হয় মাল্টাকে। উন্নত অর্থনীতির পাশাপাশি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা দেশটি। দ্বীপের দেশটিতে বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু হয়েছে 2014 সাল থেকে। বর্তমানে বাংলাদেশে মাল্টার এম্বাসি চালু থাকায় সহজেই মাল্টা ভিসা আবেদন করা যায়।
মাল্টা ভিসা সম্পর্কিত সকল তথ্য নিয়েই আজকের আলোচনা।
ADVERTISEMENT
মাল্টা ভিসা আপডেট
বর্তমানে বাংলাদেশের জন্য মাল্টার ভিসা খুলে দেওয়া হয়েছে। পূর্বে মাল্টার ভিসা আবেদন করার কোন নির্দিষ্ট কনস্যুলেট ছিল না। বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে কিংবা ভারতে গিয়ে ভিসা পেতে হতো।
গত ২৯ মে ২০২২ থেকে দিল্লির মাল্টা হাইকমিশনের ওয়েবসাইটে নোটিশ দিয়ে বলা হয়েছিল পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত ওই হাইকমিশনে বাংলাদেশি নাগরিকরা ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে না।
ADVERTISEMENT
বহু বাধা বিপত্তির পর বাংলাদেশে মাল্টার দূতাবাস চালু রয়েছে। VFS Global বাংলাদেশে মাল্টার ভিসা কার্যক্রম চালু করেছে গত ২০২২ সালের আগস্টের প্রথম সপ্তাহ থেকে।
বর্তমানে ঢাকা থেকেই মাল্টায় নিয়োগকারীর কাছে আবেদন করতে পারবেন। সরকারিভাবে মাল্টা যেতে খরচ হবে মাত্র ৩-৪ লক্ষ টাকা।
মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথমে নিয়োগকর্তার কাছে আবেদন করতে হবে। আবেদন গ্রহণযোগ্য হলে নিয়োগ করতে প্রতিষ্ঠান কাজের সনদ দিবে। তারপর ওয়ার্ক পারমিট সংগ্রহ করে ভিসা করতে পারবেন।
ADVERTISEMENT
নিয়োগকর্তা দ্বারা অনুমোদিত হওয়ার পরই ওয়ার্ক পারমিট দিবে। ওয়ার্ক পারমিট একবার ইস্যু হলে, ভিসাধারী ব্যক্তি শুধুমাত্র একজন নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তার অধীনেই কাজ করতে পারবেন। একই পারমিট ব্যবহার করে অন্য কোন নিয়োগকর্তার কাজ করতে পারবেন না।
মাল্টায় ওয়ার্ক পারমিটের জন্য ভিএফএস গ্লোবাল কনস্যুলেটে কিংবা বিভিন্ন এজেন্সিতে ১.৫-২ লক্ষ টাকা নেওয়া হয়। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে আবেদনকারীর বয়স ১৮-৪৫ হতে হবে।
আরও পড়ুন:
ADVERTISEMENT
মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম
মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আপনি ৩ ভাবে আবেদন করতে পারবেন। যথা-
- সরকারি মাধ্যমে;
- বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন;
- মাল্টায় অবস্থানকৃত আত্মীয়র রেফারেন্সে ভিসা।
এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে চাইলে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে আপনার নিকটস্থ এজেন্সিতে যোগাযোগ করুন। সেখানে বাকি কার্যক্রম এজেন্সির কর্মকর্তারাই পরিচালনা করবে। তবে এক্ষেত্রে ভিসার খরচ অনেক বেশি হয়।
সরকারিভাবে আবেদন করার জন্য সরাসরি VFS Global এর কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে আবেদন করতে পারেন। অথবা, প্রথমে VFS Global এর Apply for a visa অপশনে গিয়ে এপয়েন্টমেন্ট বুক করে ভিসার আবেদন করতে পারবেন।
আবেদন করার পর অনলাইন থেকে সম্পূর্ণ আবেদন ফরম ডাউনলোড করুন। আবেদনের প্রিন্ট কপি, আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি, পাসপোর্ট ইত্যাদি ডকুমেন্টস ভিএফএস গ্লোবাল এর কার্যালয়ে জমা দিন। একইসাথে ভিসা প্রসেসিং ফি/ ম্যান পাওয়ার/ ওয়ার্ক পারমিট ফি পর্যায়ক্রমিকভাবে পরিশোধ করুন।
ভিএফএস গ্লোবালে মাল্টা ভিসা আবেদন করার পর আবেদনকারীর ইমেল ও ফোনের মাধ্যমে একটি ট্র্যাকিং কোড পাঠানো হয়। এই ট্র্যাকিং কোড দিয়ে ভিসার স্ট্যাটাস জানতে পারবেন। সরকারিভাবে ভিসার সকল খরচ মিলিয়ে ৩.৫-৪ লক্ষ টাকা নেওয়া হবে।
মাল্টায় কোন কাজের চাহিদা বেশি
মাল্টায় রেস্টুরেন্ট কর্মী, হোটেল ম্যানেজমেন্ট কর্মী এবং এ ধরনের অন্যান্য পর্যটন সম্পর্কিত কাজগুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। একজন রেস্টুরেন্ট ওয়ার্কারের বেতন ৯০ হাজার থেকে ১ লক্ষ এবং শেফ এর বেতন ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
মাল্টা একটি পর্যটনভূমি। মাল্টায় হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও পর্যটন সংখ্যা অনেক বেশি। তাই এখানে সবচেয়ে বেশি চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলো পর্যটন শিল্পকে কেন্দ্র করেই হয়।
তবে একটি দেশের অসংখ্য কর্মক্ষেত্র থাকতে পারে। মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার জন্য সে দেশের সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলো সম্পর্কে সকলেই জানতে চায়। তাই মাল্টায় সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন সকল কাজগুলোর তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
- রেস্টুরেন্ট ওয়েটার;
- সুসি শেফ;
- শেফ অ্যাসিস্ট্যান্ট;
- কিচেন পোর্টার;
- হাউস কিপার;
- ফুড ডেলিভারি;
- মাসেজ থেরাপিস্ট;
- এসি টেকনিশিয়ান;
- প্লাম্বার শ্রমিক;
- মেইনটেনেন্স ওয়ার্কার;
- ড্রাইভার;
- কনস্ট্রাকশন শ্রমিক;
- বিভিন্ন কোম্পানির শ্রমিক ইত্যাদি।
এসকল কাজে মাল্টা ভিসা প্রসেসিং সহজ। এবং উপার্জনের পরিমাণও হবে অনেক বেশি।
মাল্টা যেতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে
এজেন্সির মাধ্যমে, সরকারিভাবে বা অনলাইনে মাল্টা ভিসার জন্য নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে আবেদন করতে হয়। তখন আপনার কর্মদক্ষতা ও ব্যক্তিগত সকল তথ্যসহ একটি CV দিয়ে আবেদন করতে হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে এটি সাবমিটের পর আবেদন গ্রহণ করলে অন্যান্য ডকুমেন্টস লাগে।
মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন থেকে শুরু করে ভিসা সংগ্রহ করা পর্যন্ত পর্যায়ক্রমিকভাবে নিম্নোক্ত ডকুমেন্টস গুলো লাগে-
- সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদ সম্পন্ন পাসপোর্ট;
- জাতীয় পরিচয়পত্র;
- সদ্য তোলা সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড ওয়ালা রঙিন ছবি;
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় খেলে নির্দিষ্ট কাজে দক্ষতার প্রমাণপত্র;
- বিগত ছয় মাসে আপনার ব্যাংক একাউন্টের স্টেটমেন্ট;
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট;
- করোনা ভ্যাকসিনেশন সার্টিফিকেট;
- বিএমইটি রেজিস্ট্রেশন;
- মেডিকেল রিপোর্ট;
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় মাল্টা যেতে, নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের জব অফার লেটার;
- কোন আত্মীয় বা পরিবারের সদস্যের রেফারেন্সে মাল্টা যেতে একটি রেফারেন্স লেটার।
মাল্টা ভিসা আবেদন করার নিয়ম
মাল্টা ভিসার জন্য ৩ ভাবে আবেদন করতে পারবেন। যথা-
- ভিএফএস গ্লোবাল এ অনলাইনে আবেদন;
- বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন;
- মাল্টায় অবস্থানকৃত আত্মীয়র রেফারেন্সে ভিসা।
এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে চাইলে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে আপনার নিকটস্থ এজেন্সিতে যোগাযোগ করুন। সেখানে বাকি কার্যক্রম এজেন্সির কর্মকর্তারাই পরিচালনা করবে। তবে এক্ষেত্রে ভিসার খরচ অনেক বেশি হয়।
সরকারিভাবে আবেদন করার জন্য সরাসরি VFS Global এর কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে আবেদন করতে পারেন। অথবা, প্রথমে VFS Global এর Apply for a visa অপশনে গিয়ে এপয়েন্টমেন্ট বুক করে ভিসার আবেদন করতে পারবেন।
আবেদন করার পর অনলাইন থেকে সম্পূর্ণ আবেদন ফরম ডাউনলোড করুন। আবেদনের প্রিন্ট কপি, আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি, পাসপোর্ট ইত্যাদি ডকুমেন্টস ভিএফএস গ্লোবাল এর কার্যালয়ে জমা দিন। একইসাথে ভিসা প্রসেসিং ফি/ ম্যান পাওয়ার/ ওয়ার্ক পারমিট ফি পর্যায়ক্রমিকভাবে পরিশোধ করুন।
ভিএফএস গ্লোবালে মাল্টা ভিসা আবেদন করার পর আবেদনকারীর ইমেল ও ফোনের মাধ্যমে একটি ট্র্যাকিং কোড পাঠানো হয়। এই ট্র্যাকিং কোড দিয়ে ভিসার স্ট্যাটাস জানতে পারবেন। সরকারিভাবে ভিসার সকল খরচ মিলিয়ে ৩.৫-৪ লক্ষ টাকা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: অনলাইনে ভিসা চেক
মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে মাল্টা যেতে প্রায় ৩ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকা লাগে। আর বেসরকারিভাবে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা আবেদন করে মাল্টা যেতে লাগতে পারে ৮ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকা।
মাল্টা যাওয়ার খরচ নির্ভর করে আপনার ভিসার ধরন ও ভিসা পাওয়ার মাধ্যমের উপর। বিভিন্ন উপায়ে মাল্টা ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন। যেমন:
- এজেন্ট ও এজেন্সির মাধ্যমে;
- সরকারিভাবে মাল্টার প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে আবেদন করে;
- মাল্টার অবস্থানকারী আপনার কোন আত্মীয় রেফারেন্সের মাধ্যমে;
- দালালের মাধ্যমে।
আরও পড়তে পারেন: ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে
প্রতিটি মাধ্যমের জন্য ভিসা প্রসেসিং ফি একই হলেও যাবতীয় খরচ মিলিয়ে টাকার পরিমান ভিন্ন হয়। মাল্টা ভিসা আবেদন, ভিসা প্রসেসিং, ওয়ার্ক পারমিট, VFS এর প্রাতিষ্ঠানিক ফি, অনলাইনে ইন্স্যুরেন্স, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, মাল্টার ম্যান পাওয়ার, মেডিকেল রিপোর্ট চার্জ, টিকিটের মূল্যসহ মাল্টা যেতে কত টাকা লাগবে তা দেওয়া হলো:
এজেন্সির মাধ্যমে মাল্টা ভিসা খরচ
ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি গুলোতে ভিসার জন্য আবেদন করার পর- প্রসেসিং ফি ও ওয়ার্ক পারমিট বাবদ ১.৫-২ লক্ষ টাকা নেওয়া হয়। অন্যান্য খরচ মিলিয়ে মাল্টা যেতে ৯-১০ লক্ষ টাকা লাগে।
সরকারিভাবে মাল্টা ভিসা খরচ
সরকারিভাবে মাল্টা ভিসা সংগ্রহ করা বলতে, মাল্টার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে আবেদন করে অ্যাম্বাসির মাধ্যমে ভিসা সংগ্রহকে বুঝায়। এক্ষেত্রে সকল খরচ মিলিয়ে ৩-৪ লক্ষ টাকা লাগে। তবে সরকারি ভাবে মাল্টা যেতে সময় বেশি লাগে।
আত্মীয়র মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং খরচ
মাল্টা যদি আপনার কোন আত্মীয় থাকে তাহলে রেফারেন্স লেটার দিয়ে ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে ভিজিট ভিসায় এর প্রাধান্য বেশি। ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ক্ষেত্রে আত্মীয়র রেফারেন্সে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে আবেদন করলে সরকারিভাবে মাল্টা ভিসা পাবেন। এক্ষেত্রে ৩-৪ লক্ষ টাকায় মাল্টায় যেতে পারবেন।
দালালের মাধ্যমে মাল্টা ভিসা খরচ
দালালের মাধ্যমে মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করলে প্রতারণার সম্ভাবনা থাকে। এজেন্সিতে যেভাবে ভিসা সংগ্রহ করবেন দালাল সেভাবেই ভিসা প্রদান করবে। তবে এক্ষেত্রে ১০-১২ টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নিতে পারে।
মাল্টায় কাজের বেতন কত
সরকারিভাবে মাল্টার কাজের বেতনকে বাৎসরিক হিসাবে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। কাজের ধরন ভেদে মাল্টায় বেতনের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। মাল্টা কাজের ভিসা একমাসের বেতন কত তা নিচের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
পদবী | বেতন (মাসিক) |
---|---|
রিসেপশনিস্ট | ৯০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা |
রেস্ট্যুরেন্ট ওয়েটার | ৮০-৯০ হাজার |
ক্লিনার | ৭০-৯০ হাজার |
গার্মেন্টস শ্রমিক | ৭০-৯০ হাজার |
ডেলিভারি ম্যান | ৮৫ হাজার থেকে ১ লক্ষ |
ড্রাইভার | ৯০ হাজার থেকে ১ লক্ষ |
কনস্ট্রাকশন ওয়ার্কার | ৭০ হাজার থেকে ১ লক্ষ |
ইলেকট্রিশিয়ান | ১ লক্ষ থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার |
শেফ | ১-১.৫ লক্ষ টাকা। |
হিসাবরক্ষক | ১-১.৫ লক্ষ টাকা। |
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার | ১.৫ লক্ষ থেকে ২ লক্ষের উপরে। |
ডাক্তার | ৪-৫ লক্ষ টাকা। |
মাল্টা থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে মাল্টা গমনেচ্ছুকদের অধিকাংশই পরবর্তীতে ইতালি যেতে চায়। মাল্টা থেকে ইউরোপের অন্যান্য রাষ্ট্রের যাওয়া বাংলাদেশীদের জন্য সহজ।
মাল্টা থেকে ইতালি যেতে হলে ছাড়পত্র প্রয়োজন হয়। একই সাথে ইউরোপের যেকোনো দেশে যেতে TR কার্ড লাগে। TR Card হলো একটি ট্রাভেল কার্ড। কার্ড সংগ্রহের পর মাল্টা থেকে ইতালির আপডাউন টিকেট কাটতে হবে। মাল্টার ইমিগ্রেশন সিস্টেমে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দিয়ে ও TR কার্ড দেখিয়ে অনুমতি নিতে হবে। তারপর খুব সহজেই ইতালি ভ্রমণে যেতে পারবেন।
ভ্রমণ শেষে আবার আপনাকে মাল্টায় ফিরে আসতে হবে। মনে রাখবেন ভ্রমণের মেয়াদ শেষে সেখানে অবস্থান করা অবৈধ। তাই অবৈধ পন্থা অবলম্বন থেকে বিরত থাকুন।
মাল্টা এম্বাসি বাংলাদেশ
পূর্বে মাল্টার ভিসা সংগ্রহ ও আবেদনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন এজেন্সিতে যেতে হতো। বর্তমানে বাংলাদেশে মাল্টার এম্বাসি চালু রয়েছে।
মাল্টা দূতাবাসের ঠিকানা
Road – 17, Block – C, Banani, Dhaka-1211, Bangladesh.
মোবাইল যোগাযোগ: +88-02-8820388
ইমেইল: [email protected]
শেষকথা
ইউরোপের অন্যতম সৌন্দর্যের দেশ মাল্টা। মাল্টায় কাজের বেতন তুলনামূলক বেশি। তাছাড়া বাংলাদেশ থেকে মাল্টা ভিসা আবেদন ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় সহজ। তবে মাল্টা সর্বদা কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয় না। তাই দালালের মাধ্যমে ভিসা সংগ্রহ করলে সতর্ক থাকুন।
FAQ’s
ADVERTISEMENT