অনলাইনে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম ২০২৩ – সর্বশেষ আপডেট
এম আর পি পাসপোর্ট থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম ২০২২, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও কিভাবে অনলাইনে আবেদন করবেন সকল তথ্য।
ADVERTISEMENT
ই পাসপোর্টের বিভিন্ন সুবিধার কারণে অনেকেই পুরাতন এমআরপি বা মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট রিনিউ করে ই-পাসপোর্ট নিতে চান। এখানে আমি বলব, অনলাইনে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম সম্পর্কে।
২০২০ সালের প্রায় শুরু থেকেই বাংলাদেশে ই-পাসপোর্টের ব্যবহার শুরু হয়। ই-পাসপোর্টে রয়েছে ইলেক্ট্রনিক চিপ যার মধ্যে পাসপোর্ট হোল্ডারের সকল তথ্য সংরক্ষিত থাকে।
ADVERTISEMENT
ই-পাসপোর্ট থাকলে ইমিগ্রেশনে স্বয়ংক্রিয় ই-গেইটের মাধ্যমে চেকিং ছাড়াই প্রবেশ করতে পারবেন। আপনাকে দীর্ঘ সময় লাইনে দাড়িয়ে থাকতে হবেনা। ই পাসপোর্ট সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পড়ুন- ই-পাসপোর্ট কী।
পড়তে পারেন- দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করার নিয়ম
পাসপোর্ট রিনিউ করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট রিনিউ করতে নিম্মোক্ত কাগজপত্র লাগে, যেমন:
- জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি
- জন্ম নিবন্ধনের কপি (বয়স ১৯ বা তার কম হলে);
- আবেদনপত্রের সারাংশের প্রিন্ট কপি;
- রেজিস্ট্রেশন ফরম বা আবেদনপত্রের প্রিন্ট কপি;
- এ চালান/ মানি অর্ডার/ ব্যাংক সার্টিফাইড চেক
- পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এবং ডাটা পেজের প্রিন্ট কপি (যদি থাকে)
- সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে GO/NOC (যদি থাকে)
- তথ্য সংশোধনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (প্রযোজ্য হলে)
আরও পড়ুন- পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম – Passport Renewal
বর্তমানে যেহেতু বাংলাদেশের সব জেলা পাসপোর্ট অফিসগুলোতে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে, তাই আপনাকে এমআরপি পাসপোর্ট নবায়ন করে ই-পাসপোর্ট নিতে হবে। আপনি নিজেই অনলাইনে বাংলাদেশি পাসপোর্ট রিনিউ করার ফরম পুরণ করতে পারবেন।
ADVERTISEMENT
তবে মনে রাখবেন ই পাসপোর্টে রিনিউ করার ক্ষেত্রে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র অনুসারেই পাসপোর্ট হবে। তাই পাসপোর্টের তথ্য এনআইডির মিল থাকতে হবে।
যদি পাসপোর্টের সাথে এনআইডির তথ্যে গরমিল থাকে, আপনাকে পাসপোর্ট অথবা এনআইডি কোন একটি ডকুমেন্ট সংশোধন করতে হবে।
এনআইডির তথ্য অনুসারেই পাসপোর্ট সংশোধন করা যাবে। পাসপোর্ট সংশোধন করতে চাইলে পড়তে পারেন- পাসপোর্ট সংশোধন।
ADVERTISEMENT
আপনার জানা উচিত
- পাসপোর্ট আবেদনে নামে ডট (.) ব্যবহার করবেন কিনা
- দেশের বাইরে থেকে আবেদনের জন্য Bangladesh Passport Renewal Form দেখুন।
- পুরাতন পাসপোর্ট কি করবেন
অনলাইনে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়মাবলী
বাংলাদেশি পাসপোর্ট রিনিউ করার জন্য, আপনি স্বাভাবিকভাবে একটি নতুন ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন। পড়তে পারেন অনলাইনে ই-পাসপোর্টের আবেদন করার পদ্ধতি।
এক্ষেত্রে আপনাকে শুধুমাত্র আইডি ডকুমেন্টস (ID Documents) অপশন থেকে আপনার পূর্ববর্তী এমআরপি পাসপোর্ট (MRP Passport) অপশনটি সিলেক্ট করবেন এবং বিস্তারিত তথ্য দিবেন।
এজন্য ছবিতে দেখানো অপশন থেকে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করবেন।
ধাপ ১ঃ ID Documents অপশনে আসার পর, Yes, I have a Machine Readable Passport (MRP) এই অপশনটি সিলেক্ট করুন।
ধাপ ২ঃ What is the reason for your passport request? এখানে Arrow চিহ্নে ক্লিক করে আপনার পাসপোর্ট রিনিউ করার কারণ সিলেক্ট করুন।
আপনি নিচের কারণগুলো থেকে আপনার কারণটি বাছাই করুন।
- EXPIRED- যদি পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়
- LOST/ STOLEN- যদি হারিয়ে যায় বা চুরি হয়ে যায়
- DATA CHANGE- তথ্য পরিবর্তনের জন্য
- UNUSABLE- পাসপোর্ট নষ্ট বা ছিড়ে গেলে।
- OTHER- অন্যান্য কারণে
ধাপ ৩ঃ পাসপোর্ট নম্বরটি লিখুন যেমন (EG45682354)
ধাপ ৪ঃ পাসপোর্ট প্রদানের তারিখ ও মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ লিখুন। (তারিখগুলো, পাসপোর্টের ছবির পেইজে পাবেন)
এরপর বাকি ধাপগুলো স্বাভাবিক ই পাসপোর্ট আবেদনের মতই সম্পন্ন করে আবেদনটি সাবমিট করুন।
আপনার পিতা মাতার তথ্য, স্বামী বা স্ত্রীর তথ্য, পাসপোর্টের ধরণ ও ডেলিভারীর ধরণ সিলেক্ট করে আবেদটি সম্পন্ন করতে হবে।
দেখুন বাকি ধাপগুলো কিভাবে সম্পন্ন করবেন- ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম
আশা করি আপনি নিজেই আপনার অনলাইনে পাসপোর্ট রিনিউ করার আবেদনটি করতে পারবেন। পাসপোর্ট আবেদনের বর্তমান অবস্থা চেক করতে দেখুন- E passport check
যদি পাসপোর্ট রিনিউ করার ফরম পুরণে কোন অসুবিধা হয় বা কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
পাসপোর্ট রিনিউ করার ফি ২০২৩
পাসপোর্ট রিনিউ করার ফি নতুন পাসপোর্টের ফি’র মতই। পাসপোর্ট রিনিউ করতে ৫ বছর মেয়াদী ৪৮ পাতার পাসপোর্ট ফি ৪,০২৫ টাকা এবং ৬৪ পাতার পাসপোর্ট ফি ৬,৩২৫ টাকা দিতে হবে। অপরদিকে ১০ বছর মেয়াদী ৪৮ পাতার পাসপোর্ট ফি ৫,৭৫০ টাকা এবং ৬৪ পাতার পাসপোর্ট ফি ৮,০৫০ টাকা।
পাসপোর্ট রিনিউ ফরম জমা দেয়ার নিদের্শনা
- অনলাইনে পাসপোর্ট রিনিউ আবেদন করার পর, আবেদনের কপি A4 সাইজ কাগহে উভয় পৃষ্ঠায় প্রিন্ট করবেন।
- পাসপোর্ট রিনিউ ফি পরিশোধ করুন।
- আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ফটোকপি সংযুক্ত করতে হবে।
- পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে।
- হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
- পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি (সাধারণ ডায়েরি) করতে হবে। পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি, জিডি কপিসহ আবেদন দাখিল করতে হবে।
আমেরিকা থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ
আমেরিকা থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার জন্য একইভাবে epassport.gov.bd এই সাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। অনলাইনে আবেদনের সময় ID Documents অপশন থেকে আপনার পূর্ববর্তী MRP পাসপোর্ট বাছাই করুন ও পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে আবেদনটি সম্পন্ন করুন। পড়ুন- আমেরিকা থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম।
সম্প্রতি আমেরিকার লস এঞ্জেলস, নিউ ইয়র্ক ও ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ কনস্যুলেট থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। যেসব এ্যাম্বাসী থেকে এখনো ই পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়নি, সেখানে MRP পাসপোর্টে রিনিউ করতে হবে।
বিদেশ থেকে পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম
বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশীরা বাংলাদেশ এ্যাম্বাসী ও কনস্যুলেট অফিস থেকে পাসপোর্ট রিনিউ করতে পারবেন। যেসব দেশে ই পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে সেখানে, অনলাইনে আবেদন করতে হবে। নিচে বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশী পাসপোর্ট রিনিউ করার পদ্ধতির লিংক দেয়া হল।
আমেরিকা | আমেরিকা থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ আবেদন করার নিয়ম |
যুক্তরাজ্য | |
সংযুক্ত আরব আমিরাত | |
সৌদি আরব |
পাসপোর্ট রিনিউ সংক্রান্ত কিছু সাধারণ প্রশ্ন
যেহেতু বর্তমানে নতুনভাবে ই-পাসপোর্ট প্রদান করা হচ্ছে, এখানে কোন রিনিউ ফি নেই, আপনাকে নতুন ই-পাসপোর্টের জন্য সম্পূর্ণ ফি প্রদান করতে হবে। দেখুন ই পাসপোর্ট ফি কত।
যেহেতু নতুনভাবে ই-পাসপোর্ট প্রদান করা হচ্ছে, এখন পাসপোর্টের কোন রিনিউ ফি নেই, আপনাকে নতুন ই-পাসপোর্ট ফি প্রদান করতে হবে। সর্বনিম্ন ই পাসপোর্ট ফি (৫ বছর-৪৮ পাতা) ভ্যাট সহ ৪০২৫ টাকা। এছাড়া অফিসিয়াল আর কোন খরচ নেই।
সাধারণ ডেলিভারীর ক্ষেত্রের ই পাসপোর্ট রিনিউ করতে ১৫-২০ দিন লাগতে পারে।
অনলাইনে একটি নতুন ই পাসপোর্টের আবেদন করার সময় পুর্ববর্তী পাসপোর্টের তথ্য দিয়েই পাসপোর্ট রিনিউ করতে পারবেন। পড়ুন অনলাইনে পাসপোর্ট রিনিউ ফরম পূরণ করার নিয়ম । সরকারি চাকরীজীবিরা রিনিউ আবেদনের পূর্বে অবশ্যই এনওসি সংগ্রহ করবেন।
ই পাসপোর্টে রিনিউ করতে এধরণের সময় নিয়ে বিধি-নিষেধ নেই। আপনার এমআরপি পাসপোর্টের মেয়াদ থাকা অবস্থায় আপনি ই পাসপোর্টের জন্য রিনিউ আবেদন করতে পারবেন। যেহেতু পাসপোর্ট প্রিন্ট হতে সময় লাগে, এবং বিদেশে অবস্থানরত অ্যাম্বাসীতে পৌঁছাতে ও সময় লাগে। তাই আপনার ভিসা বাতিল হওয়ার মত সমস্যায় যেন না পড়তে হয়, কমপক্ষে ৬ মাস পূর্বে রিনিউ আবেদন করবেন।
বর্তমান পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হলে, আপনাকে পাসপোর্ট নবায়ন করার জন্য আবেদন করতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের সব জেলা ও বিদেশ অবস্থানরত বিশেষ কিছু বাংলাদেশ মিশনে ই পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু হয়েছে। তাই আপনি অনলাইনে আবেদন করে বর্তমান এমআরপি পাসপোর্টটি ই পাসপোর্টে রিনিউ করতে পারবেন।
আপনার বয়স ১ দিন থেকে ২০ বছরের মধ্যে হলে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই পাসপোর্ট নবায়ন করতে পারবেন। ২০ বছরের বেশি হলে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে এমআরপি পাসপোর্টে নবায়ন করতে পারবেন।
পাসপোর্ট সংক্রান্ত আরো তথ্যের লিংক
আবেদন | পাসপোর্ট আবেদন |
সরকারি চাকরিজীবির পাসপোর্ট | সরকারি চাকরিজীবিদের ই পাসপোর্ট করার নিয়ম |
সংশোধন | পাসপোর্ট সংশোধন করার নিয়ম |
পাসপোর্ট ফি | ই পাসপোর্ট ফি কত |
ফি পরিশোধ | ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম |
পাসপোর্ট চেক | Passport Check |
ডেলিভারি স্লিপ হারালে | পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ হারিয়ে গেলে করণীয় |
পুরাতন পাসপোর্ট | পুরাতন পাসপোর্ট কি করবেন |
ক্যাটাগরি | ই পাসপোর্ট |
হোমপেইজে যান | Eservicesbd |
ADVERTISEMENT
আমার ভোটার আইডি কার্ড এর ফটোকপি আছে। তবে আমি মুল কার্ড এখোনও হাতে পাইনি। সেখেত্রে আমার কি ই পাসপোর্ট রিনিউ করতে সমস্যা হবে?
মূল কপি না পেলে ফটোকপি কিভাবে পেলেন? আমাদের ফেইসবুক পেইজে মেসেজ দিয়ে ইনফরমেশন পেতে পারেন- https://www.facebook.com/eservicesbdofficial
আমার পাসপোর্ট এর মেয়াদ শেষ। কিন্তু দালাল না ধরলে তো সময় বেশি লাগে। দালাল ধরলে তো তারাতারি হয়। আমি কি করবো। রেনু করার বিষয়ে।
দালাল ধরতে হবেনা। অনলাইনে আবেদন করুন আর পাসপোর্ট অফিসে যদি চায় 500/1000 দেন। হয়ে যাবে। আর টাকা নাও লাগতে পারে।
Thanks
আমি জন্ম নিবন্ধন দিয়ে পাসপোর্ট করেছি।কিন্তু আমার জাতীয় পরিচয় পত্র হয় নি।আমার নিবন্ধনের বয়স ২৯ বছর। এখন আমার পাসপোর্ট রিনিউ করতে কি কি লাগবে।
আপনাকে অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র করতে হবে আগে। কারণ ২০ বছর বয়স পার হয়ে গেলে আর জন্ম নিবন্ধন নিয়ে পাসপোর্ট করা যায় না। অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র করার জন্য আবেদন করতে পারেন।
পাসপোর্ট রিনিউ করলেও পুলিশ ভেরিফিকেশন হয়?
না ভেরিফিকেশন হয়না। তবে নাম ও ঠিকানা পরিবর্তন করলে ভেরিফিকেশন হতে পারে। এটা পাসপোট অধিদপ্তরের ইচ্ছা কখনো করে, কখনো করেনা।
আমার পাসপোর্টের সময় শেষ। এখন এটি রিনিউ করতে চাই। প্রথম পাসপোর্ট করার সময় জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করছি।এখন নাকি অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে করতে হবে।কিন্ত আমার জন্ম নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয় পত্রে বয়স এক রকম নয়।আমার করণীয় কি?
খুব তাড়াহুড়ো না থাকলে, জন্ম নিবন্ধন আর পাসপোর্ট কপি প্রমাণ হিসেবে দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য অনলাইনে আবেদন করুন। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন হলে, তারপর পাসপোর্টের আবেদন করুন।
আমরা পাসপোর্ট এর মেয়াদ শেষ হইছে ২০১৭ সালে এখন রিনিউ করতে কি কি লাগবে কত টাকা লাগবে।
ই পাসপোর্টে রিনিউ করতে পারবেন, ৫ বছর ৪০২৫ টাকা, ১০ বছর ৫৭৫০ টাকা
ই পাসপোর্ট রিনিউ করতে পুলিশ ভেরিফিকাশন লাগে?
নাম ঠিকানা পরিবর্তন না করলে লাগে না।
আমার আগের MRP পাসপোর্টে নাম MOHAMMAD MAHABUB RAHMAN কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্রে MD. MAHABUB RAHMAN এখন রিইস্যু করার জন্য কি নাম ব্যবহার করতে হবে? MRP মেয়াদ শেষ হয়ছে ০৭/০২/২০২০ইং এখন কি করতে হবে?
এনআইডি অনুসারে MD. MAHABUB RAHMAN দিতে হবে যদি ই-পাসপোর্ট নিতে চান। আর যদি পূর্বের নাম ঠিক রাখতে চান তবে এনআইডি সংশোধন করতে পারেন পূর্বের পাসপোর্ট এবং এসএসসির সনদ দিয়ে। এনআইডি সংশোধন করে তারপর পাসপোর্টের আবেদন করতে পারবেন।
পাসপোর্ট রি-নিউ করতে কি ভোটার আইডি কার্ড লাগে?
লাগে
Passport renew kore e passport korle ki passport number agertai thakbe? Naki change hobe?
পাসপোর্ট নম্বর পরিবর্তন হবে
আমার কি আই ডি কাড এর টিকানা পরিবর্তন করতে হবে? একটু বুঝিয়ে বলেন প্লিজ
আমার NIDবর্তমানে স্মার্ট কার্ডে রুপান্তরিতহয়ে nidনাম্বার পরিবর্তনহয়ে গেছে। পাসপোর্ট রিনিউ করলে বর্তমান নম্বর যুক্ত করতে হবে কি? অবশ্য nid এর পুরোনো নম্বর দিয়ে সার্স করলে সংশোধিত স্মার্ট কার্ড দেখা যায়। আবার বর্তমান নম্বর দিয়েও দেখা যা। প্লিজ হেল্প।
আমার বোডার আই ডি কাড এ টিকানা আর পাসপোর্ট এর টিকানা মিল নাই।তাহলে কি করব।কারণ আমি নিবন্ধন দিয়ে পাসপোর্ট বানাইছি।আই ডি দিয়ে না।এখন কি করতে পারি।আমার নিবন্ধন টা অনলাইন এ পাওয়া যাচ্ছে না।পৌরসভা কিছু করতেও পারছে না,কারণ আমি নিবন্ধন টা পৌরসভার সূ করতেছে।কিন্তু বাহিরে না।আমি কি করতে পারি।
পৌরসভা থেকে আপনার শুদ্ধ এবং ১৭ ডিজিটের নিবন্ধন নম্বরটি সংগ্রহ করুন এবং পৌরসভা থেকে আপডেট জন্ম সনদটি সংগ্রহ করেন। তারপর ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন করুন পাসপোর্ট আর জন্ম নিবন্ধন দিয়ে।
ভাইয়া, আমার পাসপোর্ট এর মেয়াদ ১ বছর আছে, এখনো। আমি পাসপোর্ট টি রিনিউ করতে চাচ্ছি। তাহলে কত টাকা লাগতে পারে। কোন কোন কাজগ লাগতে পারে।
কাগজ গুলো কি সত্যায়িত করতে হবে?
যখনি রিনিউ করেন না কেন, ফি একই রকম। কোন কাগজ সত্যায়িত লাগে না। কি কি লাগবে উপরে লেখা আছে। ফি দেখুন এই লিংকে- ই পাসপোর্ট ফি
স্যার আমি mrp to E-পাসপোর্ট করতে চাইতেছি।
সমস্যাগুলো নিম্নরূপ
১. এনআইডি নেই
২. সার্টিফিকেট এর সাথে 5 বছরের গরমিল নাম এবং বয়সের।
৩. বাবার এনআইডি মোহাম্মদ আজহার মিয়া।
আর পাসপোর্টে লেখা আজাহার মিয়া
৪. মায়ের এন আই ডি তে বিবি জহুরা
আমার পাসপোর্টে জহুরা বেগম
৫. পাসপোর্ট এর সাথে বর্তমান স্থায়ী ঠিকানা মিল নেই।
এ সমস্যাগুলো আমি কিভাবে সমাধান করব।
পরামর্শ দিয়ে আমাকে সহায়তা করবেন ।জাযাকাল্লাহ খায়ের।
মনিরুজ্জামান দুবাই প্রবাসী।
ই পাসপোর্টের জন্য অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র লাগবে। ১৫/১ মাসের মধ্যেই দেশে এসে জাতীয় পরিচয়পত্র করে নিবেন। বাবা মায়ের এনআইডিতে কি আসে সেটা কোন ব্যাপার না। আপনার পাসপোর্ট ও সার্টিফিকেট অনুসারে জাতীয় পরিচয়পত্র করে নিন আগে। তারপর জাতীয় পরিচয়পত্র অনুসারে ই পাসপোর্ট করুন। জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য অনুসারে পুরাতন এমআরপি পাসপোর্টের তথ্য সংশোধন করে ই পাসপোর্ট করতে পারবেন। আরো কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে দেয়া আমাদের ফেইবুক পেইজে মেসেজ করুন।