ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪
আপনি কি ইউরোপের কোন দেশে ভ্রমণ কিংবা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চান? তাহলে জেনে নিন ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে।
ADVERTISEMENT
উন্নত বিশ্বের প্রধান দেশগুলোর মধ্যে ইউরোপীয় দেশগুলো অন্যতম। আমরা অনেকেই চাই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যেতে। তবে স্বাভাবিকভাবেই উন্নত সেই দেশগুলোতে সহজে ভিসা পাওয়া যায় না এবং ভিসার খরচও খুব বেশি থাকে। ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্ন থাকলে অবশ্যই জানতে হয় ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে।
তাই বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়, ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে এবং ইউরোপে কাজের ভিসা পাওয়ার উপায় নিয়ে আজকের বিস্তারিত আলোচনা।
ADVERTISEMENT
আরও পড়ুন- সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়।
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়?
বিশ্বের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম মহাদেশ ইউরোপ। প্রায় ১,০১,৮০,০০০ বর্গ কিলোমিটারের এই মহাদেশে ৫০ টি স্বাধীন দেশ ও ছয়টি আংশিকভাবে স্বীকৃত দেশ রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের সব দেশে যাওয়া যায় না।
ADVERTISEMENT
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যে দেশগুলোতে যাওয়া যায় এবং সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন দেশগুলো হলো-
- ইতালি;
- জার্মানি;
- রোমানিয়া;
- অস্ট্রিয়া;
- ফ্রান্স;
- পর্তুগাল;
- হাঙ্গেরি;
- সুইজারল্যান্ড;
- ফিনল্যান্ড;
- নেদারল্যান্ডস;
- পোল্যান্ড;
- মাল্টা;
উপরোক্ত দেশগুলো ছাড়াও বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের আরো কিছু দেশে যাওয়া যায় কিন্তু বর্তমানে যে দেশগুলোতেই বাংলাদেশের ভিসা পাওয়ার সহজ। চলুন জেনে নেই ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে।
আরও পড়তে পারেন- মালয়েশিয়া যেতে কত টাকা লাগে
ADVERTISEMENT
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যেতে কত টাকা লাগে
সাধারনত বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যেতে ৮-১০ লক্ষ টাকা লাগে। তবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের জন্য বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার খরচ কম বেশি হয়ে থাকে। এবার জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে –
ইতালি যেতে কত টাকা লাগে
বর্তমানে চারটি ক্যাটাগরির ভিসায় ইতালি যাওয়া যায়। প্রতিটি ভিসাভেদে ইতালি যাওয়ার খরচ কমবেশি হয়ে থাকে।
1 | ইতালি সিজনাল ভিসা | সিজনাল ভিসা এককালীন তিন-ছয় মাস অবস্থান করা যায়। এ ভিসায় সম্ভাব্য সম্পূর্ণ খরচ হয় ৪ লক্ষ টাকা। |
2 | ইতালি নন সিজনাল ভিসা | নন সিজনাল ভিসাই সাধারণত ওয়ার্ক পারমিট ভিসা। এ ধরনের ভিসায় সম্পূর্ণ খরচ হয় প্রায় ৯ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। তবে কোন দালাল বা এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা সংগ্রহ করলে ১৫ থেকে ১৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে। |
3 | ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা | ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসায় গেলে প্রাথমিকভাবে ৬০ হাজার টাকা লাগবে। এছাড়াও সেখানে স্টুডেন্টকালীন খরচ, বায়োমেট্রিক খরচ ও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে বেশি টাকা লাগতে পারে। |
4 | ইতালি ভিজিট ভিসা | ভ্রমনের উদ্দেশ্যে ইতালি গেলে ৬০-৯০ দিনের জন্য ভিজিট ভিসায় প্রায় চার লাখ টাকা খরচ হয়। |
আরও পড়ুন- সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
ADVERTISEMENT
জার্মানি যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় জার্মানিতে যেতে প্রায় ৮ থেকে ১২ লক্ষ টাকা খরচ হয়। এর মধ্যে ভিসা প্রসেসিং, এয়ার টিকেট ও অন্যান্য খরচ সংযুক্ত।
জার্মানিতে উচ্চশিক্ষার জন্যে স্টুডেন্ট ভিসায় গেলে ৯ থেকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ হয়। প্রাথমিকভাবেই জার্মানির ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৮০৪০ ইউরো ডিপোজিট করতে হয়। এছাড়াও ভিসা প্রসেসিং খরচ ও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার ইউরো খরচ হয়।
আরও পড়ুন- সিঙ্গাপুর কাজের ভিসা ২০২৩
রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে
বর্তমানে রোমানিয়াতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় সরকারিভাবে ও এজেন্সির মাধ্যমে- দুটি উপায়ে যাওয়া যায়। সরকারিভাবে রোমানিয়া যেতে সর্বমোট ৫-৬ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। অন্যদিকে আপনি যদি বেসরকারিভাবে কোন এজেন্সির মাধ্যমে রোমানিয়া যেতে চান, তাহলে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ হবে।
রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় ৭০-১০০ ইউরো এবং রোমানিয়া ফ্যামিলি ভিজিট ভিসায় ১০০ থেকে ১২০ ইউরো ভিসা প্রসেসিং খরচ হয়। এছাড়াও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে তিন থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
অস্ট্রিয়া যেতে কত টাকা লাগে
বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া যেতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় খরচ হয় প্রায় ৬-৮ লক্ষ টাকা। অস্ট্রেলিয়া কৃষি ভিসা ও অন্যান্য কাজের ভিত্তিতে সেখানে যাওয়ার খরচ কম বেশি হতে পারে। অস্ট্রেলিয়া সহ ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে তা নির্ভর করে ভিসার ধরনের উপর।
অস্ট্রেলিয়া ভিজিট ভিসায় প্রসেসিং খরচ ৯৯১০ টাকা হলেও সেখানে যেতে সর্বমোট তিন থেকে চার লক্ষ টাকা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন- পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক।
ফ্রান্স যেতে কত টাকা লাগে
ফ্রান্সের ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চাইলে সর্বমোট মাত্র ৪-৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়। এখানে ভিসা প্রসেসিং ও যাতায়াত খরচ সংযুক্ত। ফ্রান্সের ভিজিট ভিসা ও মোটামুটি ৩-৪ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
অন্যদিকে, আপনার যদি ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকে এবং ভালো স্কোর সহ IELTS করা থাকে তাহলে আপনি কম খরচে স্টুডেন্ট ভিসায় ফ্রান্সে যেতে পারবেন।
পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে
বর্তমানে পর্তুগাল চার ধরনের ভিসায় যাওয়া যায়। ভিসা প্রসেসিং ও যাতায়াত খরচ সহ-
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় পর্তুগাল যেতে প্রায় ৯-১০ লক্ষ টাকা খরচ হয়;
- স্টুডেন্ট ভিসায় প্রায় ৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়। তবে ভালো স্কলারশিপ পেলে খরচ আরো কম হতে পারে;
- ভিজিট ভিসায় পর্তুগাল যেতে ৩-৪ লক্ষ টাকা খরচ হয়;
- মেডিকেল ভিসায় পর্তুগাল যেতে প্রায় চার লক্ষ টাকা খরচ হয়।
হাঙ্গেরি যেতে কত টাকা লাগে
হাঙ্গেরিতে ওয়ার্কিং পারমিট ও রেসিডেন্স পারমিট, পরিবহন ও অন্যান্য খরচসহ সর্বমোট ২৩০০ ইউরো খরচ হতে পারে। তবে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে ৪-৮ লক্ষ টাকা প্রয়োজন।
২-৩ লক্ষ টাকা দিয়ে হাঙ্গেরিতে ভিজিট ভিসায় যাওয়া যায়। এছাড়াও সরকারিভাবে ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে তা বিভিন্ন এয়ারলাইন্স থেকে জানা যায়।
সুইজারল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে
বর্তমানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় সুইজারল্যান্ড যাওয়া কঠিন। তবে কাজের ভিসায় সুইজারল্যান্ড যেতে ৮-১০ লক্ষ টাকা প্রয়োজন। এজেন্সির মাধ্যমে গেলে এই খরচ ১২ থেকে ১৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
পৃথিবীর সেরা সৌন্দর্যের দেশ সুইজারল্যান্ডে ভিজিট ভিসায় গিয়ে ভ্রমণ করে আসতে ৪-৫ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
ফিনল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে
ফিনল্যান্ড থাকা কারো মাধ্যমে আপনি নিজে আবেদন করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভিসা অর্জন করলে মাত্র দেড় থেকে দুই লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। তবে একই বিষয় আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যান তাহলে ৬ থেকে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকে।
স্কলারশিপ নিয়ে মাত্র এক লক্ষ বা তার কম খরচেই ফিনল্যান্ডে যাওয়া যায়। তবে স্কলারশিপ ছাড়া খরচ কিছুটা বেশি হতে পারে।
নেদারল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে
সরকারিভাবে নেদারল্যান্ড যাবার খরচের হিসাব অনুযায়ী সকল খরচ মিলিয়ে ৪-৫ লক্ষ টাকা দেখানো হয়। তবে প্রকৃত অর্থে নেদারল্যান্ড যেতে ৯-১২ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। বিভিন্ন দালাল চক্র এর খরচ হিসেবে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত চেয়ে থাকে।
উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য নেদারল্যান্ডে প্রতিবছর ৬,০০০-২০,০০০ ইউরো পর্যন্ত খরচ হয়ে থাকে।
পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে
সম্পূর্ণ কার্যক্রম নিজ থেকে পরিচালনা করলে পোল্যান্ড ওয়ার্ড পারমিট ভিসায় যেতে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। তবে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজের ভিসা পেলে কোম্পানি অর্ধেক খরচ বহন করে। সেক্ষেত্রে খরচ আরো কম হয়।
টুরিস্ট ভিসায় পোল্যান্ড গেলে সরকারিভাবে আশি হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকায় ভ্রমণ করতে পারবেন।
মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে
প্রাসঙ্গিকভাবে সরকারিভাবে মাল্টা যাওয়ার খরচ প্রায় ৩ লক্ষ টাকা। কিন্তু কোন বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চাইলে ৬-৮ লক্ষ টাকা খরচ হয়। ভ্রমণের উদ্দেশ্যে মাল্টা যেতে চাইলে সর্বনিম্ন ২ লক্ষ টাকা জমাসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে প্রায় ৩ লক্ষ টাকা খরচ।
বিস্তারিত পড়ুন: মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে
উপরোক্ত বিস্তারিত আলোচনা থেকে জানতে পারলাম ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে।
ইউরোপের কাজের ভিসা পাওয়ার উপায়
কর্মদক্ষতা থাকলে ইউরোপের দেশগুলোতে কাজের ভিসা পাওয়া খুবই সহজ। ইউরোপের বিভিন্ন দেশের কোম্পানিগুলোতে চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি থেকে অথবা নির্ভরযোগ্য এজেন্সি থেকে ইউরোপের কাজের ভিসা পাওয়া যায়। ইউরোপের কাজের ভিসা পাওয়ার উপায়গুলো হলো:
- যোগ্যতা অর্জন- ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকলে ইউরোপের বিভিন্ন হাইপ্রোফাইল কাজের জন্য আবেদন করা যায়। IELTS করা এবং স্কোর ভালো হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও নির্দিষ্ট কোন কাজের প্রতি উচ্চতর দক্ষতা থাকা আপনার ইউরোপে কাজের ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়।
- ইউরোপীয় জব সাইটগুলোতে আবেদন- ইউরোপের বেশ কিছু সংস্থা ও সাইট কর্মসংস্থানের ও কর্মীর যোগান দিয়ে থাকে। সে সকল সাইটে নিজের যোগ্যতা ও দক্ষতা অনুযায়ী কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। পরবর্তীতে আবেদন গ্রহণ করা হলে ভিসা পাওয়া যায়।
- ইউরোপীয় অভিবাসী এর সাহায্যে- ইউরোপে আপনার কোন বন্ধু বা আত্মীয় থাকলে তার রেফারেন্স এ জব এপ্লাই করতে পারবেন। রেফারেন্সে কাজের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে সঠিক ভিসা খোজা ও প্রসেসিং সমস্ত কাজ স্বল্প খরচে সুষ্ঠুভাবে হবে।
- এজেন্সির মাধ্যমে– আপনি যদি একান্তই ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশে যেতে চান তাহলে এজেন্সির মাধ্যমে যেতে পারবেন। এতে খরচ বেশি এবং সময় বেশি লাগলেও ইউরোপে কাজের ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে তা জেনে উপরোক্ত উপায়ে ইউরোপে কাজের ভিসায় যেতে পারবেন।
FAQ’s
ইউরোপের বিভিন্ন দেশে স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে খরচ ভিন্ন হয়। যেমন- ইতালিতে ৮-৯ লক্ষ টাকা, পর্তুগালে ৫ লক্ষ টাকা, বেলজিয়াম ও নেদারল্যান্ডে ৭-৮ লক্ষ টাকা। সুইজারল্যান্ড, ফ্রান্স, লাটভিয়া, লিথুনিয়া ও এস্তোনিয়াতে ৪-৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
Chemical Enginering, Electronics এবং Telecom ইত্যাদি ফিল্ডে চাকরি খুব বেশি চাহিদা সম্পন্ন ও অধিক সম্মানী প্রদানকারী। অন্যদিকে, জার্মানিতে বর্তমানে স্বাস্থ্যসেবা, আইটি বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষকের অভাব রয়েছে, যাতে উচ্চ বেতন প্রদান করা হয়।
ইউরোপের সবচেয়ে ধনী দেশ লুক্সেমবার্গ। এটি ইউরোপের ছোট একটি দেশ যা পাহাড়, ছোট ছোট নদী আর বনাঞ্চল নিয়ে ঘেরা। ইউরোপের কেন্দ্রে অবস্থিত হওয়ায় একে ইউরোপের রাজধানী ও বলা হয়।
শেষকথা
হাজারো বাঙালির স্বপ্ন ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া। কিন্তু উন্নত রাষ্ট্র হওয়ায় ইউরোপের জীবনমান অনেকটাই এগিয়ে। বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের ভিসা পাওয়া কঠিন। তবে ভিসা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে তা জেনে বিভিন্ন দালাল চক্র থেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে জানতে পারলাম- ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে। পোস্ট সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান। লেখাটি ভালো লাগলে এরকম প্রয়োজনীয় লেখা পেতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট, ধন্যবাদ।
ADVERTISEMENT
আপনার সঠিক তথ্য প্রদান করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে আমি একটা প্রশ্ন জানতে চাচ্ছিলাম আপনার থেকে। তা হলোঃ
ফিনল্যান্ডে কাজের অনলাইন সাইট কি কি আছে? যদি আপনার জানা থাকে তাহলে ইমেইলে দেওয়ার অনুরোধ। ধন্যবাদ।
মাশাআল্লাহ, অনেক ভালো ভাবে আপনার লেখা গুলো উপস্থাপন করেছেন।
অবশ্যাই প্রশংসার যুক্ত৷
যদি আমরা সেই সুযোগ টা কাজে লাগাতে পারি৷