কানাডা জব ভিসা ২০২৪: ভিসা খরচ ও আবেদনের নিয়ম
বর্তমানে বাংলাদেশীদের জন্য কানাডায় জব ভিসা কার্যক্রম চালু রয়েছে। জেনে নিন, কানাডা জব ভিসা ২০২৩ এর আবেদন ও খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত।
ADVERTISEMENT
বিশ্বের সেরা উন্নত, প্রযুক্তি নির্ভর, আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার দেশ কানাডা। বাংলাদেশের অনেক বিদেশ গমনেচ্ছুকই চায় কানাডা জব ভিসায় যেতে। তাছাড়া সেখানে পরবর্তীতে অভিবাসী হয়ে স্থায়ী বসবাসেরও সুযোগ রয়েছে। সঠিক পদ্ধতিতে আবেদন করে কানাডা কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন নিজেই।
কানাডা জব ভিসার আপডেট তথ্য, আবেদন করার নিয়ম, কি কি লাগবে, কত সময় ও টাকা লাগবে ইত্যাদি সকল তথ্য থাকছে এই আলোচনা।
ADVERTISEMENT
কানাডা জব ভিসা আপডেট (Canada job visa)
কানাডাতে প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ৩০০০ এরও বেশি দক্ষ কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয়। বর্তমানে কর্মী সংকট মোকাবেলায় দেশের সরকার এই নিয়োগের সংখ্যা বাড়িয়েছেন।
বর্তমানে কানাডায় যারা স্থায়ীভাবে বসবাসরত অবস্থায় আছেন তাদের স্বামী-স্ত্রী ও পরিবারের সদস্যদের জন্য কানাডিয়ান সরকার ওপেন ওয়ার্ক পারমিটের ব্যবস্থা করেছে। ১৬ ই জুলাই ২০২৩ থেকে, স্থায়ীভাবে বসবাসকারীদের পরিবারের সদস্যরা কানাডায় আসার জন্য আবেদন করার যোগ্য হবেন।
ADVERTISEMENT
অনুমোদিত আবেদনকারীরা ৩ বছর পর্যন্ত একটি ওপেন ওয়ার্ক পারমিট পাবেন। যা দিয়ে তারা কানাডায় প্রায় যেকোনো নিয়োগকর্তার জন্য কাজ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে কানাডিয়ান শরণার্থী, অভিবাসন ও নাগরিকত্ব বিষয়ক মন্ত্রী সন ফ্রেজার ভিসা প্রাপ্তি দ্রুততর করার ঘোষণা দিয়েছেন। এই প্রোগ্রামের আওতায় সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবে কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাসরত ব্যক্তিদের পরিবারবর্গ।
তার ঘোষণা অনুযায়ী অন্যান্য বিষয় গুলো হলো-
ADVERTISEMENT
- স্থায়ীভাবে বসবাসরত ব্যক্তিদের পরিবারবর্গের সাময়িক বসবাসের ভিসা দেওয়া।
- নতুন ওপেন ওয়ার্ক পারমিট করে কানাডা জব ভিসার ব্যবস্থা করা।
- ২০২৩ সালের ১ আগস্ট থেকে বছরের শেষ বিভাগের মধ্যবর্তী সময়ে যাদের ওপেন ওয়ার্ক পারমিটের মেয়াদ শেষ হবে তাদের মেয়াদ বৃদ্ধি করা।
কানাডার অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা IRCC ঘোষণা করে- এখন থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ভিসার আবেদন প্রক্রিয়াকরণ করা হবে। এই ধরনের আবেদনে অনুমোদনের হার ৯৩%।
এই ভিসায় কানাডার কাজের অনুমতি দিবে সরকার। একইসাথে, এই ভিসায় কানাডায় গমনকারী ব্যক্তিরা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আবেদন করতে পারে।
কানাডায় পর্যটক ও শিক্ষার্থীদের জব ভিসা আপডেট
কর্মীসংকটে পড়ার কারণে কানাডিয়ান ট্রুডো প্রশাসন দেশের সিজনাল কর্মীদের কাজের অনুমতির মেয়াদ বাড়িয়েছে আরও ২ বছর। পর্যটন ভিসায় যারা কানাডাতে অবস্থান করছেন, তারাও সেখানে আরও দুই বছর পর্যন্ত কাজ করতে পারবে। যারা পর্যটন ভিসা নিয়ে গত ১২ মাস কাজ করার অনুমতি পেয়েছিল, তারা নতুন করে কানাডা জব ভিসার আবেদন করতে পারবে।
ADVERTISEMENT
অন্যদিকে, কর্মী সংকট নিরসনে ২০২২ সালের অক্টোবর মাস থেকে কানাডায় অধ্যয়নরত বিদেশি শিক্ষার্থীদের কর্মঘন্টা বিধি নিষেধ তুলে নেওয়া হয়েছে।
পূর্বে শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজের অনুমতি পেতেন। তবে বর্তমানে বিদেশি শিক্ষার্থীরা ইচ্ছেমতো কাজের সুযোগ পাচ্ছে। ২০২৩ সালের ৩১সে ডিসেম্বর পর্যন্ত এ সকল ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। এই নীতিগুলো স্থায়ী হবে কিনা, তা পরবর্তীতে কানাডিয়ান সরকার সিদ্ধান্ত নেবেন।
কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ৫০ টিরও বেশি ক্যাটাগরিতে কানাডায় দক্ষ জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়।
- Canada work permit visa;
- কানাডা কৃষি ভিসা;
- কানাডা ইমিগ্রেশন ভিসা;
- কানাডা ফ্রি ভিসা/ ওপেন ওয়ার্ক ভিসা;
- কানাডা টুরিস্ট ভিসা;
- কানাডা মেকানিক্যাল ভিসা;
এসকল ভিসা ক্যাটাগরি গুলোর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কাজে কানাডা যাওয়া যায়। বিশেষ করে কানাডিয়ান সরকার স্বাস্থ্য বিষয়ক, ব্যবসা, প্রকৌশল ও তথ্য প্রযুক্তির নানা খাতে জব ভিসা দিচ্ছেন।
কানাডা জব ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা
কানাডা কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য একজন প্রার্থীর নিম্নোক্ত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে:
- আবেদনকারীর বয়স সর্বনিম্ন ১৮ বছর হতে হবে;
- কমপক্ষে এইচএসসি পাশ হতে হবে;
- ইংরেজিতে দক্ষতার প্রমাণপত্র হিসেবে IELTS স্কোর কমপক্ষে ৬ থাকতে হবে;
- নির্দিষ্ট কোনো কাজে দক্ষতা ও তার প্রমাণপত্র;
- ৩০ লক্ষ টাকা লেনদেন করার ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট আবেদন করতে যা লাগে
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট আবেদন করতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি ডকুমেন্ট হলো CV ও তার সাথে কভার লেটার। কাজের আবেদন, ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া, ভিসা প্রসেসিংয়ের পূর্বে এই ডকুমেন্ট গুলোই প্রথম পদক্ষেপ।
কানাডার কোন কর্মী নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে সরকারি জব সার্কুলার ব্যক্তির জীবন বৃত্তান্ত দিয়ে আবেদন করতে হয়। এই CV সাধারণ চাকরিতে আবেদনের মত তৈরি করা যাবেনা।
সিভিতে কানাডিয়ান পদ্ধতিতে নিজের সম্পূর্ণ তথ্য, কাজের ও শিক্ষাগত যোগ্যতা তুলে ধরুন। নিজেকে সঠিকভাবে তুলে ধরুন যেন সেই চাকরির পদের জন্য আপনাকে একজন যোগ্যপ্রার্থী বিবেচনা করা হয়।।
কানাডা জব ভিসা প্রসেসিং করতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
কানাডা ভিসার আবেদন এপ্রুভ করার পর ওয়ার্ক পারমিট পাবেন। তারপর ভিসা প্রসেসিং করতে নিম্নোক্ত ডকুমেন্ট গুলো লাগবে:
- কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদ সম্পূর্ণ পাসপোর্ট;
- জাতীয় পরিচয়পত্র;
- ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি;
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট ও IELTS সার্টিফিকেট;
- যেই কাজের ভিসা সংগ্রহ করছেন তার অভিজ্ঞতা সনদ;
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট;
- মেডিকেল রিপোর্ট;
- ভিসা ফি পরিশোধের রশিদ;
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট;
- বিএমইটি রেজিস্ট্রেশন।
আরও পড়ুন:
- কানাডা ভিসা আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম
- সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায়
- কানাডা যেতে IELTS কত পয়েন্ট লাগে
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট আবেদন করার নিয়ম
কানাডা সরকারের অভিবাসন ও নাগরিকত্ব বিষয়ক পোর্টালে ভিজিট করে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। কানাডা জব ভিসার জন্য আবেদন করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
ধাপ ১: অভিবাসন ও নাগরিকত্ব পোর্টালে ভিজিট
কানাডিয়ান সরকারি ওয়েবসাইট, Canada.ca – সাইটে ভিজিট করুন। বিদেশী কর্মীদের জন্য সকল প্রকার ভিসা সুবিধা এখান থেকে পেতে পারেন। অপশন গুলো থেকে Get a work permit এই অপশনে ভিজিট করুন।
ধাপ ২: Services and information
এই পেজে, কানাডা সার্ভিসেস এন্ড ইনফরমেশন প্রোগ্রাম থেকে সকল প্রকার কর্মীদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট সম্পর্কিত তথ্য আছে। আপনি-
- টেম্পোরারি ওয়ার্ক পারমিট;
- বিজনেস পারমিট;
- ওপেন ওয়ার্ক পারমিট;
- এগ্রিকালচারাল ওয়ার্ক পারমিট সহ সকল ধরনের পারমিট সুবিধা পাবেন।
আপনার কাঙ্খিত অপশনটি নির্বাচন করে পরবর্তী পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করুন। Find out if you need a work permit অপশন থেকে ধারাবাহিকভাবে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করুন।
এছাড়াও jobbank.gc.ca ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সরাসরি আপনার যোগ্যতা ও দক্ষতা অনুযায়ী কাজ খুঁজতে পারবেন। লিংকটি ওপেন করার পর একই অনুসন্ধান পেজ আসবে। সেখানে আপনার কাঙ্ক্ষিত কাজের ক্যাটাগরি লিখে সার্চ করুন। তারপর একটি দক্ষতাভিত্তিক সিভি ও কভার লেটার দিয়ে আবেদন করুন।
নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান পরবর্তীতে আপনার সাথে যোগাযোগ করে কানাডা কাজের ভিসা প্রসেসিং করতে সাহায্য করবে।
কানাডা জব ভিসা খরচ
কানাডা কাজের ভিসা যেতে ৭ লক্ষ টাকার মতো খরচ হয়। ওয়ার্ক পারমিট সংগ্রহ, ভিসা প্রসেসিং, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, মেডিকেল রিপোর্ট, এজেন্সি/ কনস্যুলেট ফি, বিমান টিকেট, হোটেল বুকিং ইত্যাদি সকল খরচ এর মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত।
বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন এজেন্সি কিংবা দালালরা কানাডার ভিসা দিতে ১০-১২ লক্ষ বা তারও বেশি নিয়ে থাকে। এ ধরনের প্রতারণা এড়াতে সরকার নিবেদিত নিয়মে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করলে ৭ লক্ষ টাকা খরচেই কানাডা যেতে পারবেন।
ভিসার ধরণ | ভিসা খরচ |
---|---|
কানাডা কৃষি ভিসা | 5 লক্ষ টাকা |
কানাডা কাজের ভিসা | 7 লক্ষ টাকা |
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা | 5 লক্ষ টাকা |
কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট পেতে কতদিন লাগে
Canada work permit process time: ২০২৩ সালে কানাডা ওয়ার্ক পার্মেন্ট ভিসা প্রসেসিং হতে ৮-১০ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। নির্দিষ্ট পেশার আওতায় কানাডার ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করলে সময় কম লাগে। তবে পেশা সুনির্দিষ্ট না থাকলে ৮ সপ্তাহের বেশি সময় লাগে।
কানাডা যেতে মেডিকেল চেকআপ করার নিয়ম
কানাডা জব ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, মেডিকেল ভিসা ও ইমিগ্র্যান্ট ভিসার জন্য মেডিকেল রিপোর্ট চাওয়া হয়। কানাডিয়ান এম্বাসি থেকে যখন মেডিকেল করতে বলা হবে অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টার থেকে চেকআপ করাতে হবে।
কানাডা যেতে মেডিকেল রিপোর্ট সংগ্রহ করার জন্য কানাডিয়ান সরকার বাংলাদেশের শুধু ৩ টি মেডিকেল সেন্টার অনুমোদন করেছে। এগুলো হলো:
- গ্রীন ক্রিসেন্ট হেলথ সার্ভিস;
- ডক্টর ওয়াহাব মেডিকেল সেন্টার;
- আইওএম মাইগ্রেশন হেলথ অ্যাসেসমেন্ট ক্লিনিক
কানাডা যেতে মেডিকেল চেকআপ করার অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারসমূহ:
মেডিকেল সেন্টার | যোগাযোগ |
---|---|
গ্রীন ক্রিসেন্ট হেলথ সার্ভিস | ঠিকানা: ৬০ পার্ক রোড, বারিধারা ডিপ্লোম্যাটিক জোন, ঢাকা-১২১২। যোগাযোগ: ০২-৫৮৮১৭৩৩৫, ৯৮৬২৩৮৪। |
ডক্টর ওয়াহাব মেডিকেল সেন্টার | ঠিকানা: হাউস-০৩, রোড-১২, বারিধারা, ঢাকা-১২১২। যোগাযোগ: ০২-৯৮৪৭৫৫৩, ৯৮৪৩৪৩৯। |
আইওএম মাইগ্রেশন হেলথ অ্যাসেসমেন্ট ক্লিনিক | ঠিকানা: ১৩/এ, গ্রাউন্ড ফ্লোর, রোড-১৩৬, গুলশান-০১, ঢাকা-১২১২। |
কানাডিয়ান এম্বাসি থেকে যখন মেডিকেল করতে বলা হবে তখন উপরোক্ত অনুমোদিত এম্বেসিগুলোতে মেডিকেল চেকআপ করাতে হবে। মেডিকেল রিপোর্ট VFS Global এ জমা দেওয়ার ২৪-৭২ ঘটার মধ্যে কানাডা হাইকমিশন, সিঙ্গাপুর- এ পাঠানো হবে। সেখানে ফাইল প্রসেসিং হতে ১৬-২৬ দিন পর্যন্ত সময় লাগে। পরবর্তীতে কানাডিয়ান হাই কমিশন থেকে আপনার ইমেইলে মেডিকেল রিপোর্ট ফরম পাঠানো হবে।
কানাডা যেতে মেডিকেল চেকআপ খরচ
কানাডা যেতেই দেশের অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টার গুলোতে কানাডা সরকার নিন্মোক্ত ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে।
আবেদনকারীর বয়স | মেডিকেল ফি |
---|---|
১৪-৪৯ বছর | ৪,৮০০ টাকা |
১১-১৪ বছর | ৩,৩৫০ টাকা |
১১ বছরের নিচে | ৩,২০০ টাকা |
শেষকথা
কানাডা জব ভিসা পাওয়া তুলনামূলক কঠিন। তবে দক্ষ ব্যক্তিদের জন্য কানাডার বিভিন্ন এন্ট্রি প্রোগ্রামে কাজ পাওয়া সহজ। উপরোক্ত বিষয়গুলো সঠিকভাবে পর্যালোচনা করে কানাডা কাজের ভিসার জন্য আবেদন।
FAQ’s
ওপেন ওয়ার্ক ফরমেট বলতে বোঝায়- যে ওয়ার্ক পারমিটে কাজের ক্ষেত্র সুনির্দিষ্ট নয়। এটি ব্যবহার করে একজন কানাডিয়ান তার ইচ্ছা মতো বিভিন্ন নিয়োগকর্তার অধীনে কাজ করতে পারবে। সাধারণত কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাসকারী, তাদের পরিবারের সদস্যরা এ ধরনের ভিসা পেয়ে থাকে। কানাডায় কর্মসংস্থান ও সামাজিক উন্নয়নে নিযুক্ত কর্মীরাও এ ধরনের ভিসা সংগ্রহ করতে পারে।
কানাডায় কাজ করার জন্য ওয়ার্ক পারমিটের প্রয়োজন হয়। তবে একজন পর্যটক চাইলে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন। ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে।
কানাডা কাজের ভিসা পেতে আবেদনকারীর বয়স সর্বনিম্ন ১৮ বছর লাগে।
Canada.ca অথবা jobbank.gc.ca ওয়েবসাইটে ভিজিট করে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন ফরম পাবেন।
ADVERTISEMENT
আমি যেতে চাই কিন্তু আপনাদের সাথে যোগাযোগ করবো কিভাবে?
আমি যাবো কিন্তু কিভাবে আপনাদের সাথে কথা বলতে পারি?
যদি বলতেন।।।আমার নাম্বার ০১৬০২২২৯৭১৭
যদি কল দিতেন 🖤
আমাদের সাথে কথা বলে কোন লাভ হবে না। আমরা ট্রাভেল এজেন্সি না।